Official PayPal Seal

Tuesday, January 21, 2014

ছবি উঠানো আপনার শখ। আপনি মনে করেন আপনি ভাল ছবি উঠাতে পারেন। অনেক উঠিয়েছেন। এখন সেগুলি থেকে অর্থ উপার্জন
করতে চান? সম্ভব। আপনার ছবি যাদের পছন্দ তারা অর্থ ব্যয়ে কিনে নিতে পারে। নির্দিষ্ট কোন কাজে তারা সেটা ব্যবহার করবে, তারপরও আপনার ছবি আপনারই থেকে যাবে। বিক্রি করতে পারেন আরেকজনের কাছে।

ছবি বিক্রির জন্য ক্রেতাকে ছবি দেখানো প্রয়োজন।
ক্লোজ-আপ অর্থ কাছ থেকে উঠানো ছবি। কোন ব্যক্তির শুধুমাত্র মুখের ছবিকে ক্লোজআপ বলতে পারেন। কিংবা একটি ফুলের ছবি। আপনি একেবারে কাছে ক্যামেরা নিয়ে একটি ফুলের ছবি উঠাতে পারেন, আবার জুম লেন্স ব্যবহার করে দুরথেকে ঠিক ততটুকুই ফুলের
ছবি উঠাতে পারেন। দুটি ছবি হবে দুধরনের। বাস্তবে এধরনের ছবি উঠানোর সময় বিশেষ কিছু নিয়ম মানা প্রয়োজন হয়।
প্রথমে একেবারে কাছে থেকে ছবি উঠানোর বিশেষ ব্যবস্থার কথা জেনে নেয়া যাক। এজন্য ম্যাক্রো লেন্স বলে একধরনের লেন্স পাওয়া যায়। এর বৈশিষ্ট হচ্ছে খুব কাছে

ডিজিটাল ক্যামেরার অনেক উন্নতি হয়েছে, ক্রমাগত হচ্ছে এবং মানুষ ডিজিটাল ফটোগ্রাফিতে মানুষ সন্তুষ্ট। তারপরও বাস্তব সত্য হচ্ছে মানুষ চোখে যেমন দেখে ঠিক সেটাই ছবিতে পাওয়া যায় না। কারন আলো এবং অন্ধকারের বিভিন্ন পর্যায় ছবিতে রেকর্ড করা যায় না। সেইসাথে দুরত্বে বিষয় আছে।

বাংলা-টিউটর সাইটে ফটোগ্রাফি সম্পর্কে যাকিছু উল্লেখ করা হয়েছে সব যায়গায় নাইকন ক্যামেরার উল্লেখ করা হয়েছে। একটা কারন হতে পারে সেটা ব্যক্তিগতভাবে পছন্দের। আরেক জনপ্রিয় ব্রান্ড ক্যানন যারা ব্যবহার করেন তারা কিছুটা অস্বাচ্ছন্দবোধ করতে পারেন তাদের ক্যামেরা ব্যবহার সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়নি দেখে।
এখানে ক্যানন এসএলআর ক্যামেরার ব্যবহারের পদ্ধতি উল্লেখ করা হচ্ছে।

ডিজিটাল ক্যামেরা, মোবাইল ফোন ইত্যাদি ডিভাইসে কম্পিউটারের মত ফার্মঅয়্যার নামে সফটঅয়্যার থাকে। এর কাজ হচ্ছে ডিভাইসের বিভিন্ন অংশকে হার্ডঅয়্যার লেভেলে নির্দেশ দেয়া। ক্যামেরাকে উদাহরন হিসেবে ব্যবহার করলে, কিভাবে রং ঠিক করা হবে, কিভাবে জেপেগ কনভার্শনের কাজ হবে, কিভাবে নয়েজ রিডাকশনের কাজ হবে এই নির্দেশগুলি দেয়া থাকে এতে। স্বাভাবিকভাবেই একবারে নিখুতভাবে সবকিছু হবে এটা আশা করা যায় না। সেকারনে কোন ত্রুটি ধরা পড়লে বা কিছু উন্নতি করা হলে তাকে আপডেট সফটঅয়্যার হিসেবে দেয়া হয়। ব্যবহারকারী নিজেই সেটা ইনষ্টল করে নিতে পারেন।
উদাহরন হিসেবে এখানে নাইকন ডি-৩১০০ ক্যামেরা উল্লেখ করা হচ্ছে। অন্য ক্যামেরা বা মোবাইল ফোন বা অন্য ডিভাইসের ক্ষেত্রেও একই পদ্ধতি কাজে লাগাতে পারেন।
বর্তমান ফার্মঅয়্যার ভার্শন সম্পর্কে জানুন
.          মেনু বাটনে চাপ দিন।
.          মাল্টি সিলেক্টর বাটন ব্যবহার করে Firmware version লেখা অংশে যান এবং OK চাপ দিন। বর্তমান ভার্শনের নাম (সংখ্যা) জানা যাবে।
.          ভার্শন এর মান লিখে রাখুন।
কিভাবে আপডেট করবেন
.          নির্মাতার (উদাহরনে নাইকন, আপনার ক্ষেত্রে ক্যানন বা নোকিয়া হতে পারে) সাইটে গিয়ে নির্দিষ্ট মডেলের জন্য সবশেষ ফার্মঅয়্যার ডাউনলোড করুন।
.          একে জিপ করা অপস্থায় পেতে পারেন। আনজিপ করে নিন। ক্যামেরার কার্ডটি ফরম্যাট করে নিন, এরপর ফাইল সেখানে কপি করুন। অবশ্যই রুটে কপি করবেন, ফোল্ডারের মধ্যে থাকা ফাইল ব্যবহার করা যাবে না।
.          ক্যামেরার পুরো চার্জ আছে সেটা নিশ্চিত হয়ে নিন। কার্ডটি ঢুকিয়ে ক্যামেরা অন করুন।
.          মেনু বাটনে চাপ দিয়ে ফার্মঅয়্যার মেনুতে যান। আপডেট স্ক্রিনে ইয়েস সিলেক্ট করে ওকে চাপ দিন।
.          একটি ওয়ার্নিং মেসেজ দেখা যাবে। আপডেট হতে কয়েক মিনিট (২ থেকে ৫ মিনিট) সময় নিতে পারে। এই সময় কামেরায় কিছু করবেন না।
.          কাজ শেষ হলে মেসেজটি চলে যাবে। ক্যামেরা অফ করুন এবং কার্ডটি খুলে ফেলুন।
.          ক্যামেরা আবার চালু করুন। নতুন ফার্মঅয়্যারে ক্যামেরা কাজ করার কথা। আগের পদ্ধতিতে ফার্মঅয়্যার ভার্শন চেক করে নিন।
নতুন ফার্মঅয়্যার পাওয়া যায় নির্মাতার ওয়েবসাইট থেকে। নিয়মিতভাবে তাদের সাইটে আপডেট বিষয়ে লক্ষ্য রাখুন।
আধুনিক ক্যামেরাগুলির জন্য ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন একটি প্রচলিত শব্দ। বলা হয় ভাল, স্পষ্ট ছবি উঠানোর সুযোগ করে দেয় এই ব্যবস্থা। ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশনের বিস্তারিত জেনে নিন।
আপনি যখন ছবি উঠান, যতক্ষন লেন্সের ঢাকনা খোলা থাকে ততক্ষন সেন্সরে আলো আসতে থাকে। এইসময় যদি আপনার হাত কাপে তাহলে সামনের দৃশ্য একই যায়গায় থাকার বদলে কিছুটা ছড়িয়ে যায়। ফল হিসেবে ছবি পাওয়া যায় ঝাপসা। সাটার স্পিড যত কম এই ঝাপসা হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। আবার দুরের ছবি যখন উঠানো হয় তখন সামান্য নড়াচড়াও বড় দুরত্ব অতিক্রম করে, সেখানেও ছবি ঝাপসা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এই সমস্যার সমাধান দেয় ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন।
ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহারের মুল কারন আপনি উচু মানের ছবি চান। ক্যামেরা তাক করবেন আর ক্লিক করে ছবি উঠাবেন এতে সন্তুষ্ট নন। ভাল ছবির জন্য আপনাকে দৃষ্টি রাখতে হয় ছবির জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুর দিকেই। ফটোগ্রাফির মুল শব্দ হচ্ছে ফটো বা লাইট। একে একেবারে নিখুতভাবে ব্যবহার করার ওপর নির্ভর করে ছবি ভালমন্দ।
সব ক্যামেরাতেই মিটারিং বলে একটি ব্যবস্থা রয়েছে।
আগের পর্বে বিভিন্ন মোড সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে। এসএলআর ক্যামেরা আরো কিছু সেটিং খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। মুলত পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরা থেকে এসএলআর পৃথক একারনেই।
ছবি উঠানোর জন্য অন্য সাধারন সেটিংগুলি পরিবর্তনের পদ্ধতি জেনে নিন। এখানে নিকন ডি-৯০ ব্যবহার করা হচ্ছে। অন্য ক্যামেরায় কিছুটা পার্থক্য থাকতে পারে। মুল নিয়ম একই।
ক্যামেরার পেছনের বাটনগুলির কাজ এবং ব্যবহার পদ্ধতি
.          লাইভ ভিউ
Lv লেখা একটি বাটন রয়েছে ক্যামেরার পেছনে। আপনি ছবি উঠানোর সময় ভিউ ফাইন্ডার ব্যবহার করবেন নাকি এলসিডি ডিসপ্লে ব্যবহার করবেন
যারা পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরা ব্যবহারে অভ্যস্থ তারা সাধারনত এসএলআর ক্যামেরাকে কিছুটা ভীতির চোখে দেখেন। ভাবেন সেটার ব্যবহার হয়ত জটিল। বাস্তবে এসএলআর ক্যামেরাকে আপনি ব্যবহার করতে পারেন পয়েন্ট এন্ড শ্যুট ক্যামেরার মতই। উন্নত ক্যামেরার কারনে পাবেন ভাল মানের ছবি। সেইসাথে সামান্য কিছু বিষয় লক্ষ্য রাখলে দক্ষতার সাথে ব্যবহার করে উচুমানের ছবি পাবেন।                                                                                                                                           
ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরা ব্যবহারের সাধারন নিয়মগুলি এখানে শেখানো হচ্ছে। উদাহরন হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে নাইকন ডি-৯০, তবে যে কোন এসএলআর ক্যামেরার ক্ষেত্রে এই একই নিয়ম প্রযোজ্য।
প্রথমে ক্যামেরার অংশগুলি একবার দেখে নেয়া যাক।

ছবি উঠানোর সময় হাত এবং ক্যামেরা স্থির রাখবেন, সম্ভব হলে ট্রাইপড ব্যবহার করবেন অথবা কোথাও ঠেস দিয়ে দাড়াবেন, বেশি সাটার স্পিড ব্যবহার করবেন, ইমেজ ষ্ট্যাবিলাইজেশন ব্যবহার করবেন এসব কথা শুনেই আপনি অভ্যস্থ। এর বিপরীত দিক কি কখনো ভেবে দেখেছেন। ছবি উঠানোর সময় ইচ্ছে করে ক্যামেরা নাড়ানো। ফটোগ্রাফিতে এর নাম মুভমেন্ট ফটোগ্রাফি।
ছবি উঠানোর সময় এপারচার, সাটার স্পিড, আইএসও ইত্যাদি বিষয় এতটাই গুরুত্বপুর্ন যে হোয়াইট ব্যালান্স বিষয়টি অনেকসময়ই গুরুত্ব পায় না। ফল হিসেবে ছবিতে পাওয়া যায় কখনো নিলচে, লালচে বা সবজেটে ভাব। হোয়াইট ব্যালান্স ঠিক করে এই সমস্যা দুর করা যায় সহজেই।
একচু জেনে নেয়া যাক হোয়াইট ব্যালান্স বিষয়টি কি ?
ছবিতে সবচেয়ে আলোকিত এবং সবচেয়ে অন্ধকার

ফটোগ্রাফারদের কাছে এডবি লাইটরুম অত্যন্ত জনপ্রিয়। সাম্প্রতিক তথ্য থেকে জানা যায় আগে ফটোশপ ব্যবহার করতেন এমন অনেকে লাইটরুমের দিকে যাচ্ছেন। এথেকে এটুকু ধারনা করা যায় এতে নিশ্চয়ই এমন কিছু সুবিধে রয়েছে যা ফটোশপ থেকেও বেশি সুবিধে দেয়।
সরলভাবে বিষয়টা দেখা যাক। ফটোগ্রাফাররা প্রচুর ছবি উঠান।



 আপনাকে যদি ক্যামেরা (অথবা ভিডিও ক্যামেরা) নিয়ে বাইরে যেতে হয় তাহলে প্রয়োজনীয় জিনিষগুলির একটি হচ্ছে ব্যাগ কিংবা কেস। ক্যামেরা এবং অন্যান্য সবকিছুকে শুধু সহজে বহন করাই না, বরং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ক্যামেরাকে রক্ষা করে এগুলি। এমনকি হঠাত আসা বৃষ্টি থেকেও।

ক্যামেরা কিংবা ছবি উঠানোর কথা বললেই কিছু শব্দ শোনা যায়, ওয়াইড এঙ্গেল, টেলিফটো, ফোকাল লেন্থ ইত্যাদি। কিংবা লেন্সের ক্ষেত্রে বলা হয় অত মিলিমিটার। এই বিষয়গুলি ঠিক কি বুঝায়, ছবিতে এর কি প্রভাব পরে নতুন ফটোগ্রাফারদের কাছে অনেকটাই অশ্পষ্ট মনে হতে পারে। বিষয়টি স্পষ্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
হয়ত লক্ষ করেছেন ডিজিটাল ক্যামেরার তুলনা করা হয় ৩৫মিলিমিটার

অধিকাংশ মানুষ সুন্দর বাগান, সমুদ্র, পাহাড় এসবের ছবি উঠাতে পছন্দ করেন। কিন্তু বাস্তব সত্য তো এটাই, সবচেয়ে প্রিয় ছবি হচ্ছে পরিচিত কারো পোর্ট্রেট। পরিবারের কোন সদস্য কিংবা বন্ধু। কিছু বিষয় লক্ষ্য করে করে আপনি অনায়াসে পেতে পারেন ভাল মানের পোর্ট্রেট।

আপনি নিশ্চয়ই এমন ছবি দেখেছেন যেখানে বিস্তৃত প্রান্তরের ছবি রয়েছে। আপনি কোথাও দাড়িয়ে মাথা ঘুরিয়ে চারিদিকে দৃষ্টি দিলে যেমন দেখা যায় তেমন। ফটোগ্রাফির ভাষায় এটাই প্যানোরামা। অবশ্যই আপনি একবারে বামদিক, সামনের দিক এবং ডানদিকের ছবি উঠাতে পারেন না।
এদেরকে পৃথক পৃথকভাবেই উঠানো হয়, তারপর জোড়া লাগানো হয় (
stitch) ফটোশপের মত কোন সফটয়্যার দিয়ে। কুইটটাইম এর মত সফটঅয়্যার ব্যবহার করে এথেকে এমন ছবি (ভিআর)
সাধারনভাবে প্রায় সব ক্যামেরাতেই ছবি সেভ হয় জেপেগ ফরম্যাটে। এর সুবিধে হচ্ছে এই ফাইলের জন্য কম যায়গা প্রয়োজন হয়, খুব সহজে যেকোন সফটঅয়্যারে সরাসরি ব্যবহার করা যায়। আর সমস্যার দিক
হচ্ছে, এতে লস কম্প্রেসন ব্যবহার করা হয়। আপনি ফাইল সাইজ যত ছোট করবেন ছবির মান তত খারাপ হবে। যারা একেবারে নিখুত ছবি পেতে যান তাদের সমস্যা আরো গভীরে। সম্ভাব্য সবচেয়ে বড় ফাইলসাইজ ব্যবহার করে যা পাওয়া যায় তাতেও সন্তুষ্ট নন তারা। কারন, মনে করুন সুর্যাস্তের ছবি উঠাচ্ছে। সরাসরি আলো ছাড়াও একধরনের আলোর আভা রয়েছে চারিদিকে। জেপেগ মোডে ছবি উঠানোর সময় সেন্সর সেগুলি ধারন করে।
ডেপথ অব ফিল্ড এমন একটি বিষয় যার ওপর ছবির সৌন্দর্য্য নির্ভর করে।
একথা আসলে ডেপথ অব ফিল্ড সম্পর্কে কোন উত্তর দেয় না।
আসলেই ডেপথ অব ফিল্ড বিষয়টি পরিমাপ করার ব্যবস্থা নেই। সাধারনভাবে বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। আপনি যখন ছবি ওঠান তখন কোন একটি বিন্দুতে ফোকাস করেন। সেই বিন্দুটি সবচেয়ে স্পষ্ট দেখা যায়। কোনকিছু সেই বিন্দু থেকে যতটা দুরে থাকবে তার ঝাপসা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। তবে এর পার্থক্য রয়েছে।
মনে হতে পারে এটা অদ্ভুত প্রশ্ন। আলো থাকলে সেখানে ফ্লাশ প্রয়োজন নেই। আলো কম থাকলে ফ্লাশ ব্যবহার করতে হবে। ঘরের মধ্যে ছবি উঠানোর সময় ফ্লাশ ব্যবহার করতে হবে। ফটোগ্রাফি আলো পছন্দ করে। যত বেশি আলো তত ভাল ছবি।
  মানুষ ফ্লাশ থেকে যতটা ভাল ফল আশা করে ফ্লাশ ব্যবহারের কারনে অনেক সময়ই ফল হয় ঠিক বিপরীত। কখনো একেবারে সাদা, কখনো কোন কোন যায়গা ঝলসে যাওয়া, কখনো গাঢ় ছায়া।


ক্যামেরা নির্মাতা কিংবা লেন্স নির্মাতা তাদের ষ্ট্যাবিলাইজেশনের বর্ননা এমনভাবে দেন যেন আপনি ভুমিকম্পের সময় ছবি উঠালেও তার প্রভাব পড়বে না ছবিতে। আপনি নিখুত ছবি পাবেন। যারা ছবি
 
উঠান তারা খুব ভাল করেই জানেন বাস্তবতা আসলে কি।
তাদের বক্তব্য একেবারে ভুল সেকথা বলা হচ্ছে না। ষ্ট্যাবিলাইজেশন থাকা আর না থাকার মধ্যে পার্থক্য অনেকখানি। তারপরও, ষ্ট্যাবিলাইজেশন সব প্রয়োজন মেটায় না। বিশেষ বিশেষ সময়ে আপনার প্রয়োজন ট্রাইপড নামের একটি বস্তু।
ছবির দুধরনের সমস্যার সাথে আমরা পরিচিত। আলো কম হওয়া অথবা আলো বেশি হওয়া। অন্ধকার ছবি এবং জ্বলে যাওয়া ছবি এই দুটি শব্দ প্রচলিত এই দুটি বিষয় বুঝাতে, ফটোগ্রাফির ভাষায় Underexposed এবং Overexposed.
আলো কম থাকলে ছবি অন্ধকার দেখাবে এবং আলো বেশি থাকলে জ্বলে যাবে এই ধারনাই স্বাভাবিক। বর্তমান ফটোগ্রাফিতে এই ধারনা অচল। একেবারে কম আলোতেও সঠিক সবি উঠানো যায় কিংবা খুব বেশি আলোতেও আলো কমানোর ব্যবস্থা রয়েছে। ফ্লাশ
এধরনের প্রশ্ন কেউ করলে বিরক্ত হতে পারেন। এটা কোন প্রশ্ন হল! যে ছবির জন্য যে মোড সেটাই তো ব্যবহার করবেন। এজন্যই পোট্রেট, ল্যান্ডস্কেপ, ক্লোজআপ ইত্যাদি মোড তৈরী করা হয়েছে।
কথাটা ঠিক। এই মোডগুলির পরও রয়েছে এপারচার প্রায়োরিটি এবং সাটার স্পিড প্রায়োরিটি বলে দুটি মোড। এবং সবশেষে ফুল ম্যানুয়েল বলে একটি মোড। যেখানে সাটারস্পিড, এপারচার
 

Copyright 2010 Online School 24.

Theme by WordpressCenter.com.
Blogger Template by Beta Templates.