Official PayPal Seal

Thursday, January 23, 2014

আপনার হয়ত অনেকগুলি ইমেজকে পিএসডি, জেপেগ কিংবা টিফ ফরম্যাটের একটি থেকে আরেকটিতে নেয়া প্রয়োজন। কিংবা তিনটির সবগুলিতেই। এজন্য প্রথমে একশন তৈরী না করে সরাসরি ফটোশপের ইমেজ প্রসেসর ব্যবহার করতে পারেন।

নিজে ছবি যদি নাও আকেন, শিল্পীরা যখন ছবি আকেন তখন হয়ত লক্ষ করেছেন তারা নানারকম পদ্ধতি ব্যবহার করে। যেমন জলরং ব্যবহার করে আকার সময় কাগজ ভিজিয়ে নেন। তারফলেই সুন্দর ছবি আকা সম্ভব হয়। ফটোশপে আপনি জলরং এর ছবি আকতে গেলে আপনার এমন কিছু প্রয়োজন যেখানে সেই পদ্ধতিতে কাজ হবে। এছাড়া ছবি আকার বিভিন্ন ধরনের রং, বিভিন্ন আকারের, বিভিন্ন বৈশিষ্টের ব্রাশ ব্যবহার
একসময় ডিজনি ষ্টুডিওতে ছবি আকা হত কাগজে, তারপর স্ক্যান করে এনিমেশনের কাজে ব্যবহার করা হত। মাঝখানে প্রথাগত ড্রইং এবং ডিজিটাল ড্রইং দুই চালু ছিল, বর্তমানে শুধুমাত্র ডিজিটাল ড্রইং। এথেকে ধরে নিতে পারেন ডিজিটাল ড্রইং এবং পেইন্টিং কতটা অগ্রগতি লাভ করেছে। অনেক শিল্পী সাধারন ক্যানভাসের বদলে ডিজিটাল ক্যানভাস ব্যবহার করছেন।

যারা থ্রিডি মডেল তৈরী করেন তারা জানেন মডেল তৈরীর পর তাকে পছন্দের রঙে আনার কাজ কতটা সময়সাপেক্ষ। একজন মানুষের মডেল তৈরী করে তাকে নিখুতভাবে রং দেয়ার জন্য সঠিক মাপের বিটম্যাপ ইমেজ তৈরী করে নিতে হয়, তাকে যায়গামত বসাতে হয়।

এডবি ফটোশপের সাথে এডবি ব্রিজ নামে একটি সফটঅয়্যার দেয়া হয়। ফটোশপের বেশকিছু বিষয় নেয়া হয়েছে ব্রিজে। আপনি ব্রিজ ব্যবহার করে ফটোশপ ইমেজ (অথবা যে কোন ইমেজ) থেকে স্লাইড শো (ওয়েব গ্যালারী) তৈরী করতে পারেন, কিংবা সব যায়গায় ব্যবহারযোগ্য পিডিএফ
যারা অনেক বেশি ইমেজ বা ভিডিও নিয়ে কাজ করেন তাদের অনেক সময়ই সেগুলির প্রিভিউ দেখে নেয়া প্রয়োজন হয়। কিংবা ফটোগ্রাফারদের প্রয়োজন হয় র ফরম্যাটের ইমেজগুলির প্রিভিউ দেখার। এজন্য অনেকগুলি সফটঅয়্যার থাকলেও প্রত্যেকেরই রয়েছে বিশেস কিছু ফরম্যাট ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা। যেমন ইল্টাষ্ট্রেটর ড্রইং কিংবা ইপিএস ফরম্যাট।
একসময় ব্লাকবক্স নামে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ফটোশপ প্লাগইন ব্যবহার করা হত। সেটা দিয়ে ড্রপস্যাডো তৈরী করা যেত খুব সহজে। ধারনা করতেই পারেন ফটোশপের নিজস্ব ড্রপস্যাডো তৈরীর ব্যবস্থা তখন ছিল না, প্রয়োজন হলে ব্রাশ ব্যবহার করে একে নিতে হত। এখন ফটোশপে এধরনের বহু সুযোগ আনা হয়েছে।

ফটোশপ ব্যবহার করে সুন্দর ডিজাইন তৈরী করবেন, ইমেজে সমস্যা থাকলে দুর করবেন, পেইন্ট করবেন, স্পেশাল ইফেক্ট দেবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু, আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে ষ্টার ট্রেকের কথা। কিংবা বর্তমানের নানারকম ফ্যান্টাসি কিংবা সাইন্স ফিকশনের মজাদার চরিত্রের কথা।
আপনি যখন ফটোশপে লোগো তৈরী করেন তখন  অনেক সময়ই বৃত্তাকার টেক্সট প্রয়োজন হয়। এছাড়াও নির্দিস্ট রেখা অনুসরন করে টেক্সট ব্যবহার করে ডিজাইনকে আকর্ষনীয় করা যায়। ফটোশপে নিজস্ব পাথ তৈরী করে সেই পাথ অনুযায়ী টেক্সট ব্যবহার করা যায়, আবার বৃত্তসহ নানারকম সেপ তৈরী করে তারসাথেও ব্যবহার করা যায়।


কোন একটি ইমেজ থেকে টেক্সট-কাট-আউট ইফেক্ট তৈরী করতে চান? মনে হবে ইমেজ কেটে টেক্সট তৈরী করা হয়েছে। ফটোশপে কাজটি করা খুব সহজ। উদাহরনের ছবিতে ফুলবাগানের ছবি ব্যবহার করে Garden
ওয়েব পেজে ব্যবহৃত ইমেজের নির্দিস্ট কিছু বৈশিষ্ট থাকতে হয়। একদিকে সেগুলির ফাইল সাইজ হতে হয় ছোট যেন ধীরগতির ইন্টারনেট সংযোগেও দ্রুত সাইট ওপেন হয়, অন্যদিকে কখনো কখনো ট্রান্সপারেন্ট ব্যাকগ্রাউন্ড প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে ওয়েবসাইটের ব্যাকগ্রাউন্ডে রং বা ছবি

অধিকাংশ ডিজাইনে কিছু টেক্সট ব্যবহার করা প্রয়োজন হয়। অন্যান্য ফটো এডিটিং সফটঅয়্যার থেকে ফটোশপের বড় পার্থক্য হচ্ছে এতে সব ধরনের টেক্সট ব্যবহার করা যায়। শুধু টাইটেলই নয়, রীতিমত প্যারাগ্রাফ টেক্সট
ফটোশপে ভিডিও কিংবা ইমেজ সিকোয়েন্স ফাইল ওপেন করে ফটোশপের ইফেক্ট ব্যবহার করতে পারেন। ফটোশপ সাপোর্ট করে এমন ভিডিও এবং ইমেজ সিকোয়েন্স এর ফরম্যাট হচ্ছে MPEG-1, MPEG-4, MOV, AVI, FLV, MPEG-2, BMP, Dicom, JPEG, OpenEXR, PNG, PSD, Targa, TIFF, Cineon এবং JPEG 2000
ফটোশপ মুলত বিটম্যাপ (রাষ্টার) ইমেজ নিয়ে কাজ করলেও ভেক্টর ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। বিটম্যাপ এবং ভেক্টরের পার্থক্য হচ্ছে বিটম্যাপ ইমেজ ছোট ছোট বিন্দু (পিক্সেল) দিয়ে তৈরী। কোন ইমেজকে খুব বড় করলে (জুম) পিক্সেলগুলি দেখা যায়। যে কারনে ছোট ছবিকে বড় করলে ছবির মান নষ্ট হয়।
ফটোশপে কাজ করার সময় অনেক কাজই ধৈর্য্য ধরে ধীরেসুস্থে করতে হয়। আর সেই কাজ যদি একাধিকবার করা প্রয়োজন হয় তাহলে তো কথাই নেই। প্রতিবার ধৈর্য্যের পরীক্ষা দেয়া। একাজকে সহজ করার জন্য একবার কাজ করে তাকেই বারবার ব্যবহার করার ব্যবস্থা রয়েছে ফটোশপে।
হিষ্টোরী (History) বা ইতিহাস  হচ্ছে অতীতে ঘটে যাওয়া ঘটনা। ফটোশপে হিষ্টোরী হচ্ছে আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়া। আপনি একটি ইমেজ ওপেন করার পর বহু পরিবর্তন করেছেন। একসময় মনে হল আগের কোন এক অবস্থা ভাল ছিল, সেখানে ফিরতে চান।
আপনি যখন কোন ছবি ইন্টারনেটে রাখেন তখন আপনি নিশ্চিত বহু মানুষ সেটা ডাউনলোড করবে এবং ব্যবহার করবে। ছবির ওপর রাইট-ক্লিক করে সেভ করার আগে মানুষ এর পেছনের ব্যক্তির কথা খুব একটা ভাবে না।
ওয়েব পেজে স্থির ছবির তুলনায় নড়াচড়া করা ছবি বেশি দৃষ্টি আকর্ষন করে একথা সকলেই জানা। যারা ওয়েব পেজে বিজ্ঞাপন দেন তাদের কাছেও সেকারনেই এনিমেটেড বিজ্ঞাপন বেশি পছন্দ। ওয়েবে দুধরনের এনিমেটেড বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা হয়, ফ্লাশ ভিত্তিক এবং এনিমেটেড জিফ।

ফটোশপে কাজ করার সময় আপনার প্রয়োজন হয় ইমেজ অথবা ইমেজের কোন লেয়ারকে এক যায়গা থেকে আরেক যায়গায় সরানো, বড় কিংবা ছোট করা, ঘুরানো ইত্যাদি। এই টিউটোরিয়ালে কাজগুলি কিভাবে করবেন জানানো হচ্ছে।
ডিজিটাল ফটোগ্রাফের চারিদিকে দৃষ্টিনন্দন ফ্রেম ব্যবহার করে তার সৌন্দর্য বাড়ানো যায় অনেকখানি।
বিশেষভাবে এই কাজের জন্যই সফটঅয়্যার এবং প্লাগইন রয়েছে। কিন্তু একবার দেখেই কি বলে দেয়া যায় না সেটা কোন সফটঅয়্যার ব্যবহার করে তৈরী!
আপনি হয়ত লক্ষ করেছেন পেশাদার ফটোগ্রাফারদের ছবি একেবারে ঝকঝকে স্পষ্ট, তুলনায় আপনার উঠানো ছবি অষ্পষ্ট। প্রফেশনাল ফটোগ্রাফাররা একদিকে যেমন দামী ক্যামেরা ব্যবহার করেন অন্যদিকে ছবি উঠানোর পর তাকে সফটঅয়্যার ব্যবহার করে ঠিক করে নেন।
ফটোগ্রাফে নয়েজ তৈরী হয় বিভিন্ন কারনে। সবচেয়ে বড় কারন অবশ্যই কম আলো এবং বেশি মানের ISO ব্যবহার। নয়েজের ফলে

অন্যের মাথায় টাক দেখে আনন্দ পেলেও নিজের মাথায় টাক দেখতে পছন্দ করেন না কেউই। টাক মাথায় চুল গজানোর বিজ্ঞাপন দেখে বহু টাকা খরচ করে তেল কেনেন।
 
বিভিন্ন কারনে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড বাদ দেয়া প্রয়োজন হয়। হয়ত ঘরের মধ্যে উঠানো ছবিকে বাগানে দেখাতে চান কিংবা একাধিক ছবিকে একসাথে করে একটি ইমেজ করতে চান ইত্যাদি। ইন্টারনেটে আউটসোর্সিং কাজের সময়

যারা ছবি উঠাতে পছন্দ করেন তারা জানেন পছন্দমত ছবি পেতে তাদেরকে কতরকম সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। হয়ত একটি স্থাপনার সামনে অপেক্ষা করছেন মানুষ না থাকলে ছবি উঠাবেন কিন্তু কখনোই যায়গাটা ফাকা হচ্ছে না।
 

Copyright 2010 Online School 24.

Theme by WordpressCenter.com.
Blogger Template by Beta Templates.